আজকে আমরা আলোচনা করবো আমার গুণ/সুপার পাওয়ার কাজে লাগানোর পরিকল্পনা – যা চলো নিজেকে আবিষ্কার করি এর অন্তর্ভুক্ত |
আমার গুণ/সুপার পাওয়ার কাজে লাগানোর পরিকল্পনা
আমরা আমাদের গুণ বা সুপার পাওয়ারের কথা জানলাম। আরও জানলাম কোন গুণ বা সুপার পাওয়ারগুলো থাকলে আমাদের জীবন আরও সুন্দর হবে। এই অধ্যায়ের শুরুতে ‘একনজরে নিজেকে দেখে নিই’ নামে একটি ছক পূরণ করছিলাম। মনে পড়ে – সেখানে ‘আমার ভালো লাগে না যখন কেউ আমাকে’ নামের একটি ঘর ছিল? সেখানে আমরা দুটি বিষয় লিখেছিলাম এবং আমার অনুভূতির কথাও লিখেছিলাম। এবার আমাদের কাজ হবে, যে গুণ বা সুপার পাওয়ারগুলো আমরা আবিষ্কার করেছি সেগুলোকে কাজে লাগিয়ে সেইসব পরিস্থিতি মোকাবিলার পরিকল্পনা করা। চলো শুরু করা যাক—
ঘটনা – ১ (‘আমার ভালো লাগে না যখন কেউ আমাকে …’- এ আমার উল্লেখ করা প্রথম ঘটনা)
এই ওয়ার্কশিটটি ব্যবহার করে আমার গুণ/সুপার পাওয়ার কাজে লাগিয়ে একটি পরিকল্পনা তৈরি করব। যেখানে ‘আমার ভালো লাগে না যখন কেউ আমাকে …’ এ আমার উল্লেখ করা প্রথম ঘটনার মতো কোনো ঘটনা বা পরিস্থিতি হলে আমি কেমন ব্যবহার করবো- সেটা নিচে তুলে ধরব –
যদি কেউ আমাকে ……………………………………………………………………………বলে/করে
তাহলে আমি (যা বলব বা করব)…………………………………………………………………………..
নিরাপদ স্থান (যেখানে আমি যেতে পারি):
নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি (বয়সে বড় কোনো ব্যক্তি যার সাথে আমি এই বিষয়ে কথা বলতে পারি):
ঘটনা – ২ (“আমার ভালো লাগে না যখন কেউ আমাকে …’- এ আমার উল্লেখ করা দ্বিতীয় ঘটনা)
এই ওয়ার্কশিটটি ব্যবহার করে আমার গুণ/সুপার পাওয়ার কাজে লাগিয়ে একটি পরিকল্পনা তৈরি করব। যেখানে ‘আমার ভালো লাগে না যখন কেউ আমাকে …’ এ আমার উল্লেখ করা দ্বিতীয় ঘটনার মতো কোনো ঘটনা বা পরিস্থিতি হলে আমি কেমন ব্যবহার করব সেটা নিচে তুলে ধরব
যদি কেউ আমাকে……………………………………………………বলে/করে
তাহলে আমি (যা বলব বা করব),……………………………………………
নিরাপদ স্থান (যেখানে আমি যেতে পারি):
নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি (বয়সে বড় কোনো ব্যক্তি যার সাথে আমি এই বিষয়ে কথা বলতে পারি):
আরও দেখুনঃ