ঘুরে আসি ফুলের বাগানে

আজকে আমরা আলোচনা করবো ঘুরে আসি ফুলের বাগানে – যা চলো নিজেকে আবিষ্কার করি এর অন্তর্ভুক্ত |

ঘুরে আসি ফুলের বাগানে

আচ্ছা বলো তো হরেক রকম ফুল দিয়ে সাজানো বাগান দেখতে আমাদের কেমন লাগে? লাল,নীল, হলুদ আরও কত রঙের ফুল! আবার একেক ফুলের সুবাস একেক রকম। কোনো ফুল আকারে ছোট কিন্তু সুবাস অনেক তীব্র। আবার কোনো ফুলের রঙ অনেক গাঢ় কিন্তু হাল্কা সুবাস। কত ধরনের ফুল, কত প্রকারের সুবাস।

 

ঘুরে আসি ফুলের বাগানে

 

বাগানের প্রতিটি ফুল তাদের নিজেদের গুণে বাগানটাকে সুন্দর করার জন্য অবদান রাখছে। আচ্ছা ফুলের কথা কেন হচ্ছে তা কি আমরা বলতে পারি? ফুলের কথা হচ্ছে কারণ আমরা সবাই বাগানের একেকটা ফুল। কত গুণে গুণান্বিত আমরা – আমাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব গুণ। এই গুণ দিয়ে আমরা সব সময় নিজেদের ও অন্যদের কিছু না কিছু করেই যাচ্ছি। আমরা কেউ কারও মতো নই। কিন্তু আমরা প্রত্যেকেই খুব সুন্দর, প্রত্যেকেরই রয়েছে নিজস্ব পছন্দ, ইচ্ছা ও চাহিদা। এই প্রতিটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

 

ঘুরে আসি ফুলের বাগানে

 

যেহেতু আমি এই বাগানেরই একটি ফুল, তাহলে চলো বাগানের অন্যান্য ফুল অর্থাৎ আমাদের সহপাঠীদের ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও গুণের সঙ্গে পরিচিত হই এবং নিচের ফুলের ছবিতে তা লিখি। তাদের ধন্যবাদ জানাই যার যার বৈচিত্র্যের জন্য – আমরা জানলাম আমাদের সবার মধ্যেই কিছু গুণ বা বৈশিষ্ট্য আছে, যা অন্যদের থেকে আলাদা। আমরা কেউ কখনো সম্পূর্ণভাবে অন্যের মতো না। আমরা একেকজন একেক রকম, এটাই স্বাভাবিক ।

নিচের ঘটনাটি পড়ি এবং প্রশ্নের উত্তর দিই

ফুলের বাগান তো দেখলাম, এবার আমরা আরও কিছু নতুন বিষয় আবিষ্কার করব। এখানে একটি ঘটনা দেওয়া আছে, আমরা বন্ধুরা মিলে ঘটনাটি পড়ি। আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির জন্য একজন প্রতিনিধি বা ক্যাপ্টেন নির্বাচন করা হবে। শিক্ষার্থী ক ও শিক্ষার্থী খ ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী। ক্যাপ্টেন হবার জন্য তারা দুজনই আগ্রহ প্রকাশ করেছে । এখন শিক্ষক শ্রেণির বাকি শিক্ষার্থীদের ওপর দায়িত্ব দিয়েছেন ক্যাপ্টেন নির্বাচন করার। যেহেতু ক্লাসে দুজনই বেশ জনপ্রিয়, তাই শিক্ষার্থীরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছে।

 

ঘুরে আসি ফুলের বাগানে

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment