স্বাস্থ্য মেলায় যা শিখলাম

আজকে আমরা আলোচনা করবো স্বাস্থ্য মেলায় যা শিখলাম – যা সুস্থ থাকি, আনন্দে থাকি, নিরাপদ থাকি এর অন্তর্ভুক্ত | শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য মেলার অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পাঠ্য বই এর সাথে মিল রেখে এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা দিয়ে শিখবে। এর মাধ্যমে নিরাপদ থাকার সকল বিষয় সম্পর্কে সঠিক ধারনা লাভ করবে।

স্বাস্থ্য মেলায় যা শিখলাম

 

স্বাস্থ্য মেলায় যা শিখলাম

 

প্রতিটি দলের কাছ থেকে যে তথ্য ও ধারণা পেয়েছি, সেগুলোর মধ্যে কোনগুলো আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে? কোনগুলো আমার জীবনে কাজে লাগাতে পারি? এমন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ধারণা নিচের ছকে লিখে ফেলি। আমাদের দলগত বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ধারণাগুলোও নিচের ছকে লিখে ফেলি।

 

স্বাস্থ্য মেলায় যা শিখলাম

 

স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা। জন্ম ও মৃত্যুর মাঝে মানুষকে তার চারপাশের সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভশীল হয়ে থাকতে হয়। এই উভয় প্রকার পরিবেশ মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। স্বাস্থ্য সচেতনতা হলো কিছু অভ্যাসের আচরণ, যার দ্বারা আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারি। ‘স্বাস্থ্যই সম্পদ’- এটি একটি বহু পরিচিত বাক্য। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য সকল নাগরিকের স্বাস্থ্য সচেতনতা দরকার। স্বাস্থ্য সচেতনতার নানা দিক গুলো নিয়ে এভাবে ভাগ করা যায়।

খাদ্যাভাসে স্বাস্থ্য সচেতনতায় থাকবে ক্ষতিকর খাদ্য ও পানীয় ব্যবহার না করা। মাদক সেবন থেকে দুরে থাকা। ভেজাল খাদ্য নিয়ে সচেতন থাকা। অসুখ নিয়ে স্বাস্থ্য সচেতনতায় উল্লেখ করা যায় অসুখের কারণ জানা। অসুখের সময় পথ্যের ব্যবহার ভুল ধারণা আছে, সেখান থেকে মুক্ত থাকা। অপ্রয়োজনীয় ও ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার থেকে বিরত থাকা। যুক্তিযুক্ত চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রচলন দরকার। আচার আচরনে স্বাস্থ্য সচেতনতায় বলা য়ায় পরিবেশকে নির্মল ও পরিচ্ছন্ন রাখা। যত্র তত্র আবর্জনা না ফেলা। সামাজিক জীবনযাপন করা।

 

স্বাস্থ্য মেলায় যা শিখলাম

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment